২০২৪ সালে পর্তুগাল কাজের ভিসা অনলাইনে আবেদন করুন।বিদেশে যেতে প্রার্থীরা সবসময় আশা করে কোন দেশে ভালবেশে পাওয়া যায়? এবং কখন কোন ভিসার আবেদন শুরু হয় এ বিষয়ে সকলেরই জানার আগ্রহ থাকে। বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের ভিসা এজেন্সি শাখায় যোগাযোগ করে ভিসা পারমিট নেওয়া যায়। এবং কিভাবে আবেদন করতে হয় এই তথ্যগুলো পাওয়া যায়।
পর্তুগাল কাজের ভিসা অনলাইনে আবেদন করুন
কিভাবে পর্তুগাল কৃষি ভিসা আবেদন ২০২৪? বাংলাদেশের পাসপোর্ট এবং ভিসা এজেন্সি থেকে বিভিন্ন ধরনের ভিসার তথ্য পাওয়া যায়। বিশেষ করে কখন কোন দেশের ভিসা চালু করা হয়। এবং কোন কাজে কোন লোক নেওয়া হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা সেখানে দেওয়া থাকে। একজন গ্রাহকে হিসেবে আপনি নিচের লিংক থেকে যেকোনো সময়ে দেখতে পারবেন কোন দেশের ভিসা চালু রয়েছে।
পর্তুগালের ভিসা এখানে চেক করা যাবে
এই লিংক হতে বিভিন্ন দেশের বর্তমান অবস্থা জানা যাবে। আরো জানা যাবে কখন কোন দেশে শ্রমিক নিয়োগের আবেদন করা হয় ইত্যাদি তথ্য। এছাড়াও অনলাইনে ভিসার আবেদন করার জন্য বিস্তারিত তথ্য থাকছে এখানে।
আবেদনের যোগ্যতা
ভিসা আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই আবেদনের যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা কোন কোন যোগ্যতা থাকলে একজন ব্যক্তি পর্তুগালের ভিসার আবেদন করতে পারবে এ বিষয়ে জানা না থাকলে সহজে কাজের ভিসা পাওয়া সম্ভব নয়। নিচের দেওয়া বিষয়গুলো বিদ্যমান থাকলে একজন ব্যক্তি পর্তুগালের কাজের ভিসার আবেদন করতে পারবে।
১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সের মধ্যে হতে হবে
বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে
অবশ্যই সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ হতে হবে
পর্তুগাল ভিসা আবেদন ফরম
যেকোনো দেশে ভিসার আবেদনের পূর্বে প্রথম কাজ হচ্ছে আবেদন ফরম সংগ্রহ করা। নিচে দেওয়া লিংক থেকে পর্তুগালের ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করা যাবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই নিচের লিংকে প্রবেশ করতে হবে। ফরমের পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে হবে।
আবেদনপত্র সংগ্রহের পর প্রথম কাজ হচ্ছে এ সকল ধরনের তথ্য দিয়ে আবেদন পত্রটি পূরণ করা। আবেদন পূরণ করতে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত তথ্য, পারিবারিক তথ্য, এবং কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত তথ্যের প্রয়োজন হতে পারে। এ সমস্ত তথ্যগুলো দিয়ে আবেদন পত্রটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
কাজের ভিসা অনলাইনে আবেদন করার লিংক
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আবেদনপত্র পূরণ করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হতে পারে। যেমন
পাসপোর্ট সাইজের ছবি
ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
কমপক্ষে ছয় মাসের বৈধ পাসপোর্ট এর ফটোকপি
নাগরিকত্ব সনদ
ভিসার আবেদন ফি প্রদানের রশিদ ইত্যাদি
এই ডকুমেন্টগুলো অবশ্যই স্ক্যান কপি সংগ্রহ করতে হবে। কেননা অনলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে এই ডকুমেন্টগুলো অনলাইনের মাধ্যমে সাবমিট করতে হবে। তাই আবেদন শুরু করার পূর্বে থেকেই এ ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনপত্রের সাথে এই ডকুমেন্টগুলো যুক্ত করার পর সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর সফলভাবে আবেদন পত্রটি সম্পন্ন হবে। এরপর বাংলাদেশের পাসপোর্ট এবং ভিসা এজেন্সি কর্তৃপক্ষ আবেদন পত্র যাচাই-বাছাই পূর্বক ভিসার অনুমোদন প্রদান করবে।
বাংলাদেশ থেকে পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে?
কাজের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালের মত ধনী দেশে যেতে সর্বনিম্ন ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হবে।
পর্তুগাল ভিসা কত টাকা?
এই দেশের ভিসার মূল্য তিন থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা
পর্তুগাল ওয়ার্ক পারমিট চেক ২০২৪
ওয়ার্ক পারমিট চেক করার লিংক – https://vistos.mne.gov.pt/pt/
শেষ কথা
এই ওয়েবসাইটে আমরা প্রতিনিয়ত সকল ধরনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ভিসা পাসপোর্ট সম্পর্কে প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ করে থাকি। আজকে মালটা সম্পর্কিত সকল ধরনের তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। পরবর্তীতে এ ধরনের তথ্য পেতে চাইলে আমাদের সাইট ভিজিট করতে পারেন।